পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা এবং গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর উদ্যোগে পাবনার সাঁথিয়া উপজেলায় এক ব্যাপক বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত হয়েছে। বাহিনীর মহাপরিচালকের নির্দেশনায় এবং পাবনা জেলা কমান্ড্যান্ট মোঃ ফজলে রাব্বির নেতৃত্বে এই কর্মসূচি পরিচালিত হয়।
সামাজিক বনায়ন কর্মসূচির অংশ হিসেবে সম্প্রতি সাঁথিয়া উপজেলার নূরদহ আনসার ও ভিডিপি ক্লাবে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে ক্লাবের সদস্য, ভাতাভোগী সদস্য-সদস্যা এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ সর্বস্তরের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে প্রায় ১৫০টি বিভিন্ন প্রজাতির বনজ, ফলদ ও ঔষধি গাছের চারা রোপণ করা হয়।
বৃক্ষরোপণ শেষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় বক্তারা পরিবেশ সুরক্ষায় বৃক্ষরোপণের গুরুত্ব তুলে ধরেন। আনসার ও ভিডিপি'র জেলা কমান্ড্যান্ট মোঃ ফজলে রাব্বি বলেন, "গাছ শুধু আমাদের অক্সিজেন দেয় না, এটি আমাদের অর্থনৈতিক ভিত্তিকেও মজবুত করে। একটি ফলদ গাছ পরিবারের পুষ্টি চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উৎস হতে পারে। তেমনি, বনজ ও ঔষধি গাছ আমাদের পরিবেশকে শীতল রাখে এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় সাহায্য করে।
তিনি আরও বলেন যে, আনসার ও ভিডিপি বাহিনী কেবল আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নয়, দেশের পরিবেশ ও সামাজিক উন্নয়নেও সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। রোপণ করা চারাগুলোকে সন্তানের মতো যত্ন নিয়ে বড় করে তোলার দায়িত্ব সকলের বলে তিনি উল্লেখ করেন।
উপজেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা এই উদ্যোগের প্রশংসা করে বলেন, "আনসার ও ভিডিপির এমন জনকল্যাণমূলক উদ্যোগ সত্যিকার অর্থে প্রশংসার দাবিদার। এই কর্মসূচি শুধু পাবনার সাঁথিয়াতেই নয়, সারা দেশে একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।" তিনি সাধারণ মানুষকেও নিজ নিজ উদ্যোগে বৃক্ষরোপণে শামিল হওয়ার আহ্বান জানান।
স্থানীয়রা এই কর্মসূচিকে শুধু বৃক্ষরোপণ নয়, জনসচেতনতা বৃদ্ধির একটি বড় মাধ্যম হিসেবে অভিহিত করেছেন এবং এই কার্যক্রমে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। ক্লাবের সদস্যরা রোপণ করা চারার নিয়মিত পরিচর্যার এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের জনকল্যাণমূলক কাজ অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দেন।
এই কর্মসূচিতে সাঁথিয়া উপজেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা, জেলা আনসার অফিসের অন্যান্য কর্মকর্তা, এবং বিভিন্ন স্তরের সদস্যসহ গণমাধ্যম কর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন। এই উদ্যোগ প্রমাণ করে, আনসার ও ভিডিপি দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার পাশাপাশি সামাজিক ও পরিবেশগত উন্নয়নেও সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে।
সামাজিক বনায়ন কর্মসূচির অংশ হিসেবে সম্প্রতি সাঁথিয়া উপজেলার নূরদহ আনসার ও ভিডিপি ক্লাবে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে ক্লাবের সদস্য, ভাতাভোগী সদস্য-সদস্যা এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ সর্বস্তরের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে প্রায় ১৫০টি বিভিন্ন প্রজাতির বনজ, ফলদ ও ঔষধি গাছের চারা রোপণ করা হয়।
বৃক্ষরোপণ শেষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় বক্তারা পরিবেশ সুরক্ষায় বৃক্ষরোপণের গুরুত্ব তুলে ধরেন। আনসার ও ভিডিপি'র জেলা কমান্ড্যান্ট মোঃ ফজলে রাব্বি বলেন, "গাছ শুধু আমাদের অক্সিজেন দেয় না, এটি আমাদের অর্থনৈতিক ভিত্তিকেও মজবুত করে। একটি ফলদ গাছ পরিবারের পুষ্টি চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বাড়তি আয়ের উৎস হতে পারে। তেমনি, বনজ ও ঔষধি গাছ আমাদের পরিবেশকে শীতল রাখে এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় সাহায্য করে।
তিনি আরও বলেন যে, আনসার ও ভিডিপি বাহিনী কেবল আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নয়, দেশের পরিবেশ ও সামাজিক উন্নয়নেও সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। রোপণ করা চারাগুলোকে সন্তানের মতো যত্ন নিয়ে বড় করে তোলার দায়িত্ব সকলের বলে তিনি উল্লেখ করেন।
উপজেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা এই উদ্যোগের প্রশংসা করে বলেন, "আনসার ও ভিডিপির এমন জনকল্যাণমূলক উদ্যোগ সত্যিকার অর্থে প্রশংসার দাবিদার। এই কর্মসূচি শুধু পাবনার সাঁথিয়াতেই নয়, সারা দেশে একটি অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।" তিনি সাধারণ মানুষকেও নিজ নিজ উদ্যোগে বৃক্ষরোপণে শামিল হওয়ার আহ্বান জানান।
স্থানীয়রা এই কর্মসূচিকে শুধু বৃক্ষরোপণ নয়, জনসচেতনতা বৃদ্ধির একটি বড় মাধ্যম হিসেবে অভিহিত করেছেন এবং এই কার্যক্রমে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। ক্লাবের সদস্যরা রোপণ করা চারার নিয়মিত পরিচর্যার এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের জনকল্যাণমূলক কাজ অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দেন।
এই কর্মসূচিতে সাঁথিয়া উপজেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা, জেলা আনসার অফিসের অন্যান্য কর্মকর্তা, এবং বিভিন্ন স্তরের সদস্যসহ গণমাধ্যম কর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন। এই উদ্যোগ প্রমাণ করে, আনসার ও ভিডিপি দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার পাশাপাশি সামাজিক ও পরিবেশগত উন্নয়নেও সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে।